অনেকেরই সকালে উঠলে গা গোলায়। বমি বমি লাগে। খালি পেটে কিছু না খেয়েই বমি হয়ে যায়। আবার মাথা ব্যথা বা মাইগ্রেন থেকেও গা বমি বমি লাগে। ছোট বাচ্চা থেকে বড়রা। এই সমস্যা খুব সাধারণ। উঁচুতে উঠলে, বদহজম হলেও বমি পায়। এই সমস্যা থেকে ঘরোয়া উপায়েই মুক্তি পেতে পারেন। আপনার রান্না ঘরেই আছে সমস্যার সমাধান। গা গুলিয়ে উঠলে বা বমি বমি পেলে অযথা একগাদা ওষুধ না খেয়ে ঘরোয়া টোটকায় সারিয়ে ফেলুন। কী করবেন জেনে নিন।
দ্রুত সমস্যা থেকে সমাধান পেতে চাইলে আদার সমান কেউ নেই। এক টুকরো কেটে কাঁচা আদা মুখে দিতে পারেন অথবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। আপনার বমি বমি ভাব কেটে যাবে। আদা হজমের সমস্যা ঠিক করে পাকস্থলী ঠান্ডা রাখে। তাই রোজ আদা খেতে পারেন। চায়ের সঙ্গে আদা মিশিয়ে খাওয়া যেমন ভালো, তেমনই এক চামচ লেবুর রস, এক চামচ বেকিং পাউডারের সঙ্গে মিশিয়ে খেলেও উপকার পাবেন।
হাতের কাছে সবথেকে সবথেকে সস্তা এবং ভালো উপায় হল লেবু। খুব গা গুলিয়ে উঠলে, বমি বমি ভাব লাগলে এক টুকরো লেবু মুখে নিয়ে বারবার চুষুন। সঙ্গে সঙ্গে হাতেনাতে ফল পাবেন। লেবু চায়ের সঙ্গে খেতে পারেন। ভাতের সঙ্গেও খাওয়া ভালো। লেবু পাতা শুঁকলেও বমিভাব কেটে যায়। আর রোজ এক গ্লাস জলে লেবু গুলে তাতে হাল্কা নুন মিশিয়ে খান, আপনার বমি বমি ভাবের রোগ কেটে যাবে।
কিছুটা জিরে যদি গুড়ো করে মুখে দিতে পারেন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যেই বমি ভাবে কেটে যায়। জিরে এই রোগে ভীষণই উপকারী।
কয়েকটা লবঙ্গ গুড়ো করে জলে সিদ্ধ করে নিন। ৫ মিনিট সিদ্ধ হওয়ার পর সেই জল খেয়ে নিন। স্বাদ কিছুটা তেতো লাগতে পারে। খেতে না পারলে মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। বমিভাব কাটাতে ওই জল পুরো অব্যর্থ। এছাড়া এমনি লবঙ্গ মুখে দিয়ে রাখলেও গা গোলানো কাটে।
শুনতে অবাক লাগলেও এটা ঠিক, ভাতের ফ্যানও বমিভাব কাটাতে খুব উপকারী। কিছুটা জলে চাল দিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট সিদ্ধ করে নিন। তারপর সেটা ছেঁকে নিয়ে সেই জল খেলে বমিভাব কেটে যাবে।
যাঁরা মোশন সিকনেস বা ট্রেনে-বাসে উঠলে বমি হয়, তাঁরা অবশ্যই সঙ্গে লেবু বা লবঙ্গ রাখুন। গা গুলিয়ে উঠলে মুখে লেবু দিয়ে চুষুন বা কয়েকটা লবঙ্গ দিয়ে দিন, উপকার পাবেন।
আদা
দ্রুত সমস্যা থেকে সমাধান পেতে চাইলে আদার সমান কেউ নেই। এক টুকরো কেটে কাঁচা আদা মুখে দিতে পারেন অথবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। আপনার বমি বমি ভাব কেটে যাবে। আদা হজমের সমস্যা ঠিক করে পাকস্থলী ঠান্ডা রাখে। তাই রোজ আদা খেতে পারেন। চায়ের সঙ্গে আদা মিশিয়ে খাওয়া যেমন ভালো, তেমনই এক চামচ লেবুর রস, এক চামচ বেকিং পাউডারের সঙ্গে মিশিয়ে খেলেও উপকার পাবেন।
লেবু
হাতের কাছে সবথেকে সবথেকে সস্তা এবং ভালো উপায় হল লেবু। খুব গা গুলিয়ে উঠলে, বমি বমি ভাব লাগলে এক টুকরো লেবু মুখে নিয়ে বারবার চুষুন। সঙ্গে সঙ্গে হাতেনাতে ফল পাবেন। লেবু চায়ের সঙ্গে খেতে পারেন। ভাতের সঙ্গেও খাওয়া ভালো। লেবু পাতা শুঁকলেও বমিভাব কেটে যায়। আর রোজ এক গ্লাস জলে লেবু গুলে তাতে হাল্কা নুন মিশিয়ে খান, আপনার বমি বমি ভাবের রোগ কেটে যাবে।
জিরে
কিছুটা জিরে যদি গুড়ো করে মুখে দিতে পারেন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যেই বমি ভাবে কেটে যায়। জিরে এই রোগে ভীষণই উপকারী।
লবঙ্গ
কয়েকটা লবঙ্গ গুড়ো করে জলে সিদ্ধ করে নিন। ৫ মিনিট সিদ্ধ হওয়ার পর সেই জল খেয়ে নিন। স্বাদ কিছুটা তেতো লাগতে পারে। খেতে না পারলে মধু মিশিয়ে নিতে পারেন। বমিভাব কাটাতে ওই জল পুরো অব্যর্থ। এছাড়া এমনি লবঙ্গ মুখে দিয়ে রাখলেও গা গোলানো কাটে।
ভাতের ফ্যান
শুনতে অবাক লাগলেও এটা ঠিক, ভাতের ফ্যানও বমিভাব কাটাতে খুব উপকারী। কিছুটা জলে চাল দিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট সিদ্ধ করে নিন। তারপর সেটা ছেঁকে নিয়ে সেই জল খেলে বমিভাব কেটে যাবে।
যাঁরা মোশন সিকনেস বা ট্রেনে-বাসে উঠলে বমি হয়, তাঁরা অবশ্যই সঙ্গে লেবু বা লবঙ্গ রাখুন। গা গুলিয়ে উঠলে মুখে লেবু দিয়ে চুষুন বা কয়েকটা লবঙ্গ দিয়ে দিন, উপকার পাবেন।



No comments: